শীতের সকাল হলো কুয়াশা ভরা ঠান্ডা এক সকাল যেখানে চার দিকে শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা। মানুষের জীবনে শীতের কাল হলো এক আরামদায়ক কাল। এই সময় মানুষ কাজ কাম করতে চায় না। এই শীতে কালে মানুষের মনে এক অলসতা কাজ করে। যার কারণে মানুষ কাজ কাম করতে ভালো লাগে না। এই শীতের সকালে মানুষ ঘুম থেকে উঠে আসতে চায় না। যার কারণে তারা অনেক অলস হয়ে যায় এবং বিভিন্ন রোগে আক্রাত হয়। শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো: ১/ সর্দি ও কাশি হওয়া ২/ গলায় কফ হওয়া ৩/ নাক দিয়ে পানি পড়া ৪/ হাতের চামড়া উঠে যাওয়া ৫/ ঠোঁট ফেটে যাওয়া ৬/ চুল কানি রোগ হওয়া ৭/ হাত পা ব্যাথা হওয়া এই ৭টি রোগ আমাদের কম বেশি সবার হয়ে থাকে। রোগ গুলো থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যা যা করতে হবে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো: ১/ সচেতন হওয়া ২/ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া ৩/ ঠান্ডা পানির পরিবর্তে গরম পানি ব্যবহার করা ৪/ সর্দি,কাশি ও চুল কানি হওয়ার মানুষ থেকে দূরে থাকুন ৫/ একজনের কাপড় অন্য জন ব্যবহার না করা
ডঃ ইউনুসের ভাষণকে যুগান্তকারী আখ্যা মার্কিন প্রবাসী বাংলাদেশিদের মালদ্বীপের দেশের প্রেসিডেন্টের ও জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি সাথে সাক্ষাৎ করেন।
ডঃ ইউনুসের ভাষণকে যুগান্তকারী আখ্যা মার্কিন প্রবাসী বাংলাদেশিদের।
.png)
মার্কিন প্রবাসী বাংলাদেশিরা ডঃ ইউনুসের ভাষণ প্রশংসা করে বলে বৈশ্বিক অভ্যন্তরীণ নানা ইস্যুতে ডঃ মুহাম্মদ ইউনুসের বক্তব্য ছিল দিকনির্দেশনা মূলক তাৎপর্যপূর্ণ। ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস এ ভাষণে উপস্থাপন করেন ছাত্র জনতা গণঅভ্যুত্থানের কথা এবং সংস্কার কর্মসূচি ও দেশ পুনর্গঠনের পাশাপাশি বৈশ্বিক নানা ইস্যুর কথা।
বক্তব্য দেওয়ার সময় তাকে অভিনন্দন জানাই বিশ্ব নেতারা। যখন সংবাদকর্মীরা মার্কিন প্রবাসী বাংলাদেশীদের কে জিজ্ঞাসা করে আপনার মন্তব্য কি বক্তব্যের ব্যাপারে? তখন তারা বলেন বাংলাদেশ সরকার প্রধান হিসেবে তাকে যে সবাই সম্মান করেছে এইটাই আমাদের কাছে সবচেয়ে বড় গর্বের বিষয়। তারা এটাও বলে যে ডঃ মোহাম্মদ ইউনুস বিশ্বাস করে যে তরুণদের আধুনিক দক্ষতা সজ্জিত করা গেলে তারা পরবর্তী কর্মক্ষেত্রে টিকে থাকতে পারবে এবং সৃজনশীল ভূমিকা পালন করতে পারবে।
মার্কিন প্রবাসী বাংলাদেশীরা বিশ্বাস করে যে ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস পারেন বাংলাদেশকে উন্নতি করতে। তিনি বাংলাদেশের উন্নতি জন্য জাতিসংঘের সদস্যের সাথে যে সহায়তা চেয়েছে তারাও তাকে সাহায্য করার জন্য এগিয়ে আসবে বলে আশ্বাস দিয়েছে।
জাতিসংঘ অধিবেশনের পরে ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ মুইজ্জু সাথে বৈঠক করেন। যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক ও বিনিয়োগ খাতার সদস্য সাথে বৈঠক করেন তিনি। এছাড়াও ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস সাথে সাক্ষাৎ করেন জাতিসংঘের আন্ডার সেক্রেটারি জেনারেল রাবার ফাতেমা।
বাংলাদেশে যে আর্থিক সমস্যা নিয়ে ডঃ মোহাম্মদ ইউনুস যে সাহায্য চেয়েছে জাতিসংঘের সদস্য দেশগুলো কাছে তারা সাহায্য করবে বলে আশ্বাস দিয়েছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Enter your comment