শীতের সকাল হলো কুয়াশা ভরা ঠান্ডা এক সকাল যেখানে চার দিকে শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা। মানুষের জীবনে শীতের কাল হলো এক আরামদায়ক কাল। এই সময় মানুষ কাজ কাম করতে চায় না। এই শীতে কালে মানুষের মনে এক অলসতা কাজ করে। যার কারণে মানুষ কাজ কাম করতে ভালো লাগে না। এই শীতের সকালে মানুষ ঘুম থেকে উঠে আসতে চায় না। যার কারণে তারা অনেক অলস হয়ে যায় এবং বিভিন্ন রোগে আক্রাত হয়। শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো: ১/ সর্দি ও কাশি হওয়া ২/ গলায় কফ হওয়া ৩/ নাক দিয়ে পানি পড়া ৪/ হাতের চামড়া উঠে যাওয়া ৫/ ঠোঁট ফেটে যাওয়া ৬/ চুল কানি রোগ হওয়া ৭/ হাত পা ব্যাথা হওয়া এই ৭টি রোগ আমাদের কম বেশি সবার হয়ে থাকে। রোগ গুলো থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যা যা করতে হবে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো: ১/ সচেতন হওয়া ২/ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া ৩/ ঠান্ডা পানির পরিবর্তে গরম পানি ব্যবহার করা ৪/ সর্দি,কাশি ও চুল কানি হওয়ার মানুষ থেকে দূরে থাকুন ৫/ একজনের কাপড় অন্য জন ব্যবহার না করা
ইসলামী ব্যাংকের মোট ঋণের অর্ধেকই হাতিয়ে নিয়েছে এস আলম গ্রুপ।
হাসান এজ মনসুর গভর্নর ইসলামী ব্যাংক বৈঠকে শেষে বলেন যে ব্যাংকের পরিস্থিতি জানতে ৩ টি অডিট ফার্ম নিয়োগ। ব্যাংক চেয়ারম্যান ওবায়দুল্লাহ আল মাসুদ বলেন যে আমানতকারীদের আস্তাফিরতে শুরু হয়েছে এবং চট্টগ্রামে ইসলামিক ব্যাংকে লুটপাত চালিয়েছে পুরান ভিত্তিক ব্যবসায়িক এইচ আলম। ফলে ভেঙে পড়েছে আসল ব্যাংকের আর্থিক সমস্যা এবং গ্রাহকের আমানত দিতে পারছে না ব্যাংক। ইসলামী ব্যাংকের নতুন চেয়ারম্যান বলেন যে আসল টাকা থেকে অর্ধেক টাকাই এইচ আলম গ্রুপ পেটে। শেখ হাসিনা পতনের পর এইচ আলম গ্রুপ কে দখলে নিয়েছে ইসলামিক গ্রুপ। চেয়ারম্যান বলেন নতুন পর্ষ দায়িত্ব নেওয়ার পর বাড়তে শুরু করেছে আমানত। যে কারণে মূল্য একাউন্টে ২৩০০ কোটি থেকে ৩০০ কোটি টাকা ঘাটতি হয়েছে। স্থানীয় এবং প্রবাসী ভাইদের আস্তা ফেরাতে কাজ করবে নতুন পর্ষদ এবং চেয়ারম্যান বলেন যে আগামি ২ বছরের মধ্যে আবারো ঘুরে দাঁড়াবে ব্যাংক। তিনি এটাও বলেন যে ২০২৭ থেকে ২০২৯ হবে ইসলামিক ব্যাংক এগিয়ে যাওয়ার বছর।
নানা কারণে ক্ষতির মুখে পোশা খাত।
সরকার পতনের পর থেকে পোশাক খাটে বিভিন্ন সমস্যা দেখা দিয়েছে। বিভিন্ন মানুষ হামলা করছে শিল্প প্রতিষ্ঠানের। এই হামলার ফলে অনেকটি ফ্যাক্টরি বন্ধ করতে হয়েছে। ফলে ভয় পাচ্ছে সাধারণ কর্মচারীরা। শিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্মীরা বলে যে সরকার পতনের পর এরকম সমস্যায় হওয়া স্বাভাবিক ব্যাপার এটা ভয় পাওয়ার কোন জিনিস নয়। শিল্প প্রতিষ্ঠানে কর্মীরা বলে যে যারা এরকম কাজ করছে তাদেরকে কঠিন শাস্তি দেয়া হোক। এই পরিস্থিতিতে সেনাবাহিনীরা নেমেছে শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলো রক্ষা করার জন্য।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Enter your comment