সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

শীতের সকাল এবং শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে।

 শীতের সকাল হলো কুয়াশা ভরা ঠান্ডা এক সকাল যেখানে চার দিকে শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা। মানুষের জীবনে শীতের কাল হলো এক আরামদায়ক কাল। এই সময় মানুষ কাজ কাম করতে চায় না। এই শীতে কালে মানুষের মনে এক অলসতা কাজ করে। যার কারণে মানুষ কাজ কাম করতে ভালো লাগে না। এই শীতের সকালে মানুষ ঘুম থেকে উঠে আসতে চায় না। যার কারণে তারা অনেক অলস হয়ে যায় এবং বিভিন্ন রোগে আক্রাত হয়।  শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো:  ১/ সর্দি ও কাশি হওয়া  ২/ গলায় কফ হওয়া  ৩/ নাক দিয়ে পানি পড়া  ৪/ হাতের চামড়া উঠে যাওয়া  ৫/ ঠোঁট ফেটে যাওয়া  ৬/ চুল কানি রোগ হওয়া  ৭/ হাত পা ব্যাথা হওয়া  এই ৭টি রোগ আমাদের কম বেশি সবার হয়ে থাকে। রোগ গুলো থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যা যা করতে হবে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো:  ১/ সচেতন হওয়া  ২/ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া ৩/ ঠান্ডা পানির পরিবর্তে গরম পানি ব্যবহার করা  ৪/ সর্দি,কাশি ও চুল কানি হওয়ার মানুষ থেকে দূরে থাকুন ৫/ একজনের কাপড় অন্য জন ব্যবহার না করা

হাসপাতালে সেবা দিতে দাদাগিরি করা যাবে না বলেন হাসনাত ও আবারও ফিরছে অপূর্ব তটিনী জুটি।

হাসপাতালে সেবা দিতে দাদাগিরি করা যাবে না বলেন হাসনাত।

হাসপাতালে সেবা দিতে দাদাগিরি করা যাবে না বলেন হাসনাত।

হাসনাত বলে যে হাসপাতালের ডাক্তার সাথে কোন দাদাগিরি করা যাবে না। ডাক্তার তারা তাদের নিজের কাজ ভালো জানেন। তাদেরকে কোনো কিছু করার জন্য চাপ দেওয়া যাবে না। তাদের কাজ তাদেরকে করতে দিতে হবে। হাসনাত এটাও বলে যে ৫ আগস্ট ছাএ আন্দোলনে ডাক্তাররা ছাএদেরকে অনেক সাহায্য করেছে। তারা তাদের নিজের টাকা দিয়ে ছাএদেরকে ঔষধ কিনে দেয়েছে। আবার অনেক জাগায় ডাক্তার তারা তাদের ক্ষমতা বাঁচাবার জন্য ছাএদেরকে সাহায্য করে নাই। তিনি এটাও বলেন যে ডাক্তাররা তাদেরকে সাহায্য করেছে ও তাদের পাশে দারিয়েছে। তাদের প্রতি দায়বদ্ধতা রয়েছে বলেন হাসনাত।

আবারও ফিরছে অপূর্ব তটিনী জুটি। 


তটিনী কিছুদিন আগে নাটকে ফিরেছে এবং বেশ কয়েকটি নাটকে কাজ করেছে তিনি। তটিনী বলেন তিনি যে বড় পর্দায় আসার কথা ছিল তা হবে নাহ। দেশের এই খারাপ পরিস্থিতি কারণে বড় পর্দায় যে নাটকটি আসার কথা ছিল এটা স্থগিত। তটিণী এটাও বলেন যে তিনি অভিনয় আরো উন্নতি করতে চান এবং তিনি আর শিখতে চান। 

বাউল সম্রাট শাহ আব্দুল করিমের ১৫ তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ।


১৯১৬ সালে তৎকালীন সিলেট সেরাক সুনামগঞ্জ মহাকুমার দিনা উপজেলা ধল গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছেন তিনি। তিনি ছিলেন সুরকার গায়ক ও সংগীত রচয়িতা। তিনি তার গানের মাধ্যমে মানুষের মনে এক ভালোবাসা তৈরি করেছে। তিনি তা গানের মাধ্যমে মানুষের মধ্যে ভালোবাসা এবং গ্রামের জীবনের পরিস্থিতি তুলে ধরেছে। 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি