শীতের সকাল হলো কুয়াশা ভরা ঠান্ডা এক সকাল যেখানে চার দিকে শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা। মানুষের জীবনে শীতের কাল হলো এক আরামদায়ক কাল। এই সময় মানুষ কাজ কাম করতে চায় না। এই শীতে কালে মানুষের মনে এক অলসতা কাজ করে। যার কারণে মানুষ কাজ কাম করতে ভালো লাগে না। এই শীতের সকালে মানুষ ঘুম থেকে উঠে আসতে চায় না। যার কারণে তারা অনেক অলস হয়ে যায় এবং বিভিন্ন রোগে আক্রাত হয়। শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো: ১/ সর্দি ও কাশি হওয়া ২/ গলায় কফ হওয়া ৩/ নাক দিয়ে পানি পড়া ৪/ হাতের চামড়া উঠে যাওয়া ৫/ ঠোঁট ফেটে যাওয়া ৬/ চুল কানি রোগ হওয়া ৭/ হাত পা ব্যাথা হওয়া এই ৭টি রোগ আমাদের কম বেশি সবার হয়ে থাকে। রোগ গুলো থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যা যা করতে হবে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো: ১/ সচেতন হওয়া ২/ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া ৩/ ঠান্ডা পানির পরিবর্তে গরম পানি ব্যবহার করা ৪/ সর্দি,কাশি ও চুল কানি হওয়ার মানুষ থেকে দূরে থাকুন ৫/ একজনের কাপড় অন্য জন ব্যবহার না করা
ভারতের সংবাদকর্মী সাকিবুল আল হাসান ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার কথা শুনে অবাক।
.png)
ভারতের সংবাদকর্মী সাকিবে ক্রিকেট থেকে অবসর নেওয়ার কথা শুনে অবাক। তারা বলে সাকিব হলো বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় একজন খেলোয়াড়। তার মাধ্যমে বাংলাদেশ অনেক ক্রিকেট ম্যাচ জিতেছে এবং তার খেলা দেখার জন্য অনেক মানুষরা বাংলাদেশ থেকে আসে বিভিন্ন দেশে ম্যাচ দেখার জন্য। তার এই অবসর নেওয়ার কথা শুনে অবাক বলেন ভারতের সংবাদকর্মীরা।
ভারতের সংবাদকর্মীরা এটাও বলে যে তার পরিবর্তে অন্য একজনকে আনার জন্য অনেক কষ্ট হবে বলেন তারা। কারণ তার বাংলাদেশ ক্রিকেট টিমের মধ্যে যে অবদান রয়েছে তার পরিবর্তে অন্যজনকে আনা বা তার এই জায়গাটা পূরণ করাটা এত সহজ নয়।
যখন সংবাদ সম্মেলন সাকিব বলেন তিনি ক্রিকেট থেকে অবসর নিবে তখন তারা এই কথাটি কোনদিন ভাবতেও পারছিল না যে এই কথাটি তিনি বলবে। ভারতে সংবাদকর্মীরা বলে সাকিব যে ফিটনেস এবং তার যে শরীর আছে সে আর দুই বছর খেলতে পারবে এবং তারা এটাও ভাবছিল যে সে তার আগে ফর্মে আসতেছে।
ভারতের সংবাদকর্মীকে যখন জিজ্ঞাসা করা হয় তখন তারা বলেন হয়তো তার উপর রাজনৈতিক চাপ ছিল এবং যখন তিনি সংসদ সদস্য হন তখন তার খেলার উপর এত মনোযোগী থাকতো না।
একটি ম্যাচে চলাকালীন ভারতের এক সংবাদকর্মী বাংলাদেশ থেকে আসার এক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসা করে যে তোমার প্রিয় খেলোয়াড় কে সে অন্য একজন খেলোয়াড়ের কথা না বলে শুধু সাকিবুল আল হাসানের নামটা বলে। তখন ভারতের সংবাদকর্মীরা বুঝতে পারে যে বাংলাদেশের মানুষরা সাকিবুল আল হাসানকে অনেক শ্রদ্ধা করে। ভারতের সংবাদকর্মীরা বলে যে সাকিব আল হাসান এর বিদায় যেন ধুমধাম করে করা হয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Enter your comment