সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

শীতের সকাল এবং শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে।

 শীতের সকাল হলো কুয়াশা ভরা ঠান্ডা এক সকাল যেখানে চার দিকে শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা। মানুষের জীবনে শীতের কাল হলো এক আরামদায়ক কাল। এই সময় মানুষ কাজ কাম করতে চায় না। এই শীতে কালে মানুষের মনে এক অলসতা কাজ করে। যার কারণে মানুষ কাজ কাম করতে ভালো লাগে না। এই শীতের সকালে মানুষ ঘুম থেকে উঠে আসতে চায় না। যার কারণে তারা অনেক অলস হয়ে যায় এবং বিভিন্ন রোগে আক্রাত হয়।  শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো:  ১/ সর্দি ও কাশি হওয়া  ২/ গলায় কফ হওয়া  ৩/ নাক দিয়ে পানি পড়া  ৪/ হাতের চামড়া উঠে যাওয়া  ৫/ ঠোঁট ফেটে যাওয়া  ৬/ চুল কানি রোগ হওয়া  ৭/ হাত পা ব্যাথা হওয়া  এই ৭টি রোগ আমাদের কম বেশি সবার হয়ে থাকে। রোগ গুলো থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যা যা করতে হবে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো:  ১/ সচেতন হওয়া  ২/ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া ৩/ ঠান্ডা পানির পরিবর্তে গরম পানি ব্যবহার করা  ৪/ সর্দি,কাশি ও চুল কানি হওয়ার মানুষ থেকে দূরে থাকুন ৫/ একজনের কাপড় অন্য জন ব্যবহার না করা

সেতুর অভাবে সীমাহীন ভোগান্তিতে কয়েক লাখ মানুষ বাড়ছে দুর্ঘটনা।

সেতুর অভাবে সীমাহীন ভোগান্তিতে কয়েক লাখ মানুষ। 

একটি সেতুর অভাবে সীমাহীন ভোগান্তিতে চট্টগ্রামের চন্দ্রঘোনা উপজেলার আশেপাশে মানুষরা। তাদের নদী পারাপারের একমাত্র ভরসা হলো ফেরি।

একটি সেতুর অভাবে সীমাহীন ভোগান্তিতে চট্টগ্রামের চন্দ্রঘোনা উপজেলার আশেপাশে মানুষরা। তাদের নদী পারাপারের একমাত্র ভরসা হলো ফেরি। সেতু তৈরি করার আশ্বাস পেলেও তা বাস্তবায়ন হয়নি। প্রতিনিয়ত হচ্ছে দুর্ঘটনা এবং বর্ষার সময় অনেক বেশি দুর্ঘটনা হয়ে থাকে। বর্ষায় ডুবে যায় ফেরিঘাট ফলে বন্ধ থাকে ফেরি চলাচল। এসময় ঝুঁকি নিয়ে নৌকা দিয়ে পার করতে হয় নদী। সেখানে মানুষরা বলে পানি বেড়ে যাওয়ার কারণে তাদেরকে ফেরি পার করতে দেওয়া হয় না ফলে তাদের চলাফেরা করতে অনেক কষ্ট হয়ে যায়। সেখানকার মানুষদেরকে সেতু নির্মাণ জন্য আশ্বাস পেলেও তা বাস্তবায়ন হয় না। তারা বলে যে তাদের জন যদি সেতু নির্মান করা হয় তাহলে তাদের অনেক উপকার হবে। তারা প্রথম উপদেষ্টা করছে আবদার যে তাদের জন্য সেতু নির্মাণ করে দিতে। তারা এটাও বলেন বিগত সরকার থাকতে হাসান মাহমুদ এ বিষয়ে কোনো উদ্যোগ নেন নেই এবং ওবায়দুল কাদের এখানে দুইবার চা খেয়ে গেছে কিন্তু সেতু নির্মাণে কোনো কাজ করে নাই। 

ভোগান্তি কথা চিন্তা করে সেতু নির্মাণের দ্রুতই প্রকল্প নেবেন বলেন সড়ক ও জনপদ বিভাগ। সড়ক ও জনপদ বিভাগ বলেন সেতুর জন্য নকশা তৈরি করা হচ্ছে নকশা তৈরি হয়ে গেলে তার তা দ্রুত নির্মাণ করার হবে সেতু। এই সেতু নির্মাণ করলে চলাচলের সুবিধা হবে চন্দ্রঘোনা, বাঙ্গাল হালিয়া, রাজস্থলী,ও বান্দরবান এলাকার কয়েক লাখ মানুষ। 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি