শীতের সকাল হলো কুয়াশা ভরা ঠান্ডা এক সকাল যেখানে চার দিকে শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা। মানুষের জীবনে শীতের কাল হলো এক আরামদায়ক কাল। এই সময় মানুষ কাজ কাম করতে চায় না। এই শীতে কালে মানুষের মনে এক অলসতা কাজ করে। যার কারণে মানুষ কাজ কাম করতে ভালো লাগে না। এই শীতের সকালে মানুষ ঘুম থেকে উঠে আসতে চায় না। যার কারণে তারা অনেক অলস হয়ে যায় এবং বিভিন্ন রোগে আক্রাত হয়। শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো: ১/ সর্দি ও কাশি হওয়া ২/ গলায় কফ হওয়া ৩/ নাক দিয়ে পানি পড়া ৪/ হাতের চামড়া উঠে যাওয়া ৫/ ঠোঁট ফেটে যাওয়া ৬/ চুল কানি রোগ হওয়া ৭/ হাত পা ব্যাথা হওয়া এই ৭টি রোগ আমাদের কম বেশি সবার হয়ে থাকে। রোগ গুলো থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যা যা করতে হবে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো: ১/ সচেতন হওয়া ২/ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া ৩/ ঠান্ডা পানির পরিবর্তে গরম পানি ব্যবহার করা ৪/ সর্দি,কাশি ও চুল কানি হওয়ার মানুষ থেকে দূরে থাকুন ৫/ একজনের কাপড় অন্য জন ব্যবহার না করা
প্রকাশ্য পেয়েছে জিগরা'র পোস্টার।

আগামী ১১ অক্টোবর মুক্তি পাবে সিনেমাটি। মুখ্য ভমিকায় দেখা যাবে আলিয়া ভাটকে। জানা গাছে যে আর্চিস অভিনেতা বেদাং থাকবে সিনেমায়। ভাই-বোনের চরিত্রে দেখা যাবে আলিয়া ও বেদাং রায়হানকে। সিনেমায় বড় অংশ ধরে বাস্কেটবল খেলা সিন দেখা যাচ্ছে। আগামী ৮ সেপ্টেম্বর দেখা যাবে জিগরা'র ট্রেইলার।
টেলিভিশনের বিনোদন কর্মীদের নিয়ে গঠিত হলো 'টেজাব'।

টেলিভিশনের বিনোদন সাংবাদিককে নিয়ে একটা অনুষ্ঠান আয়োজন করা হলো। এই সংগঠনের মূল উদ্দেশ্য হলো তাদের পদোন্নতি এবং তাদের কাজের জন্য বিনোদন অনুষ্ঠান আয়োজন করা হয়েছে এবং বিনোদন সংবাদকর্মীদের সাথে কাজ করবে টেজাব।
আদৌ কী জানা যাবে স্বপ্নের নায়ক সালমান শাহ'র মৃত্যু রহস্য ?

আজ সালমান শাহ'র ২৮ মৃতবাসী। রিভিশনে আজও ঝুলে আছে তার মৃত্যু মামলা। সালমান শাহ'ন ছিলেন বাংলায় বিখ্যাত অভিনেতা তার অভিনীত সব সিনেমা এখনো মানুষের কাছে জনপ্রিয়। ১৯৯৬ সালের ৬ সেপ্টেম্বর তার নিজ বাসায় ফ্যানের সাথে ফাঁসি দিয়ে তার মরা দেহ ঝুলিতে দেখতে পাওয়া যায়। এই ঘটনায় তার নিজ বাবা মামলা করেন। পরে ১৯৯৭ সালে হত্যা মামলায় রূপান্তরে আবেদন জানালে পরে এই মামলার জন্য সিআইডিকে তদন্ত করতে আদালত থেকে নির্দেশনা আসে এবং পরে জানা গেছে যে তিনি আত্মহত্যা করেছেন।
২০০৩ সালে ১৯ মে আবার বিচার বিভাগে তদন্তে জন্য পাঠায় আদালত। এপর প্রায় ১১ বছর পর ২০১৪ সালে সিএমএম আদালতে বিচার বিভাগে তদন্তের প্রতিবেদনে তার মৃত্যুকে অপমৃত্যু বলে ঘোষণা করা হয়। সে বছর সালমান শাহ'র মা ওই প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে আন্দোলন করলে তাদের পরিবার সবাই কে হত্যা মামলা জড়িত করা হবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়। তারপর এ মামলার তদন্ত করতে দে র্যাপকে। সরকার থেকে নির্দেশনা আসে যে এই মামলায় আজ যেন তদন্ত করা না হয়।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Enter your comment