শীতের সকাল হলো কুয়াশা ভরা ঠান্ডা এক সকাল যেখানে চার দিকে শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা। মানুষের জীবনে শীতের কাল হলো এক আরামদায়ক কাল। এই সময় মানুষ কাজ কাম করতে চায় না। এই শীতে কালে মানুষের মনে এক অলসতা কাজ করে। যার কারণে মানুষ কাজ কাম করতে ভালো লাগে না। এই শীতের সকালে মানুষ ঘুম থেকে উঠে আসতে চায় না। যার কারণে তারা অনেক অলস হয়ে যায় এবং বিভিন্ন রোগে আক্রাত হয়। শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো: ১/ সর্দি ও কাশি হওয়া ২/ গলায় কফ হওয়া ৩/ নাক দিয়ে পানি পড়া ৪/ হাতের চামড়া উঠে যাওয়া ৫/ ঠোঁট ফেটে যাওয়া ৬/ চুল কানি রোগ হওয়া ৭/ হাত পা ব্যাথা হওয়া এই ৭টি রোগ আমাদের কম বেশি সবার হয়ে থাকে। রোগ গুলো থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যা যা করতে হবে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো: ১/ সচেতন হওয়া ২/ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া ৩/ ঠান্ডা পানির পরিবর্তে গরম পানি ব্যবহার করা ৪/ সর্দি,কাশি ও চুল কানি হওয়ার মানুষ থেকে দূরে থাকুন ৫/ একজনের কাপড় অন্য জন ব্যবহার না করা
সাবেক সংস্কৃতি মন্ত্রী ও সাবেক বেসামরিক বিমান পরিবহন পর্যটক মন্ত্রী কে গ্রেফতার করা হয়েছে।

সাবেক সংস্কৃতি মন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর ও সাবেক বেসাম্রিক বিমান পরিবহন পর্যটক মন্ত্রী মাহবুব আলীর কে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলি। রববার রাতের রাজধানী বেলি রোড থেকে গ্রেফতার হয় আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলীর কে গ্রেফতার সেগুনবাগিচা এলাকা থেকে। পুলিশ বলে যে সোমবারে তাদের দুজনকে আদালতে তোলা হবে এবং তাদেরকে রিমান্ডে নেওয়ার জন্য বলবে।

আসাদুজ্জামান নূর টানা পাঁচবার সংসদ ভবনের সদস্য হিসাবে নির্বাচিত হন। ১৯৬৩ সালে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্র ইউনিয়ন যোগদানের মাধ্যমে রাজনীতি থেকে আসলেও ১৯৯৮ সালে মাঝামাঝি সময়ে যোগ দেন আওয়ামী লীগের মধ্যে। এর মধ্যে ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয় আওয়ামী লীগের সরকারের সাংস্কৃতিক মন্ত্রী হিসেবে। ৫ আগস্ট বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় গুলি বসনা ঘটনায় রাজধানী মিরপুর এলাকা দায়ের করা হত্যা মামলায় গ্রেফতার করা হয় তাকে।

মাহবুব আলীকে গ্রেফতার করা হয় হত্যা মামলায়। এই মামলায় তাকে গ্রেফতার করার আদেশ ছিল। ওই মামলায় তিনি সাত নম্বর আসামি ছিলেন। ২০১৪ সালে হবিগঞ্জ ৪ আসনে টানা দুইবার সংসদ সদস্য ছিলেন তিনি। ২০১৮ সালে তিনি দায়িত্ব পান বিমান মন্ত্রী। তার বিরুদ্ধে অনেক দুর্নীতি অভিযোগ ও অনিয়ম মামলা রয়েছে। গত জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিপুল ভোটে হেরে যান যুবলীগের সাবেক কেন্দ্রীয় নেতা সৈয়দ সাইদুল হকের কাছে।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Enter your comment