সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

শীতের সকাল এবং শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে।

 শীতের সকাল হলো কুয়াশা ভরা ঠান্ডা এক সকাল যেখানে চার দিকে শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা। মানুষের জীবনে শীতের কাল হলো এক আরামদায়ক কাল। এই সময় মানুষ কাজ কাম করতে চায় না। এই শীতে কালে মানুষের মনে এক অলসতা কাজ করে। যার কারণে মানুষ কাজ কাম করতে ভালো লাগে না। এই শীতের সকালে মানুষ ঘুম থেকে উঠে আসতে চায় না। যার কারণে তারা অনেক অলস হয়ে যায় এবং বিভিন্ন রোগে আক্রাত হয়।  শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো:  ১/ সর্দি ও কাশি হওয়া  ২/ গলায় কফ হওয়া  ৩/ নাক দিয়ে পানি পড়া  ৪/ হাতের চামড়া উঠে যাওয়া  ৫/ ঠোঁট ফেটে যাওয়া  ৬/ চুল কানি রোগ হওয়া  ৭/ হাত পা ব্যাথা হওয়া  এই ৭টি রোগ আমাদের কম বেশি সবার হয়ে থাকে। রোগ গুলো থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যা যা করতে হবে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো:  ১/ সচেতন হওয়া  ২/ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া ৩/ ঠান্ডা পানির পরিবর্তে গরম পানি ব্যবহার করা  ৪/ সর্দি,কাশি ও চুল কানি হওয়ার মানুষ থেকে দূরে থাকুন ৫/ একজনের কাপড় অন্য জন ব্যবহার না করা

আমি রাতের বিশেষ ক্ষমায় মুক্তি পাওয়া ১৪ জন দেশে ফিরেছেন তাদের সব সুযোগ সুবিধা দেওয়ার জন্য বলেন সমন্বয়ক সারজিস ও হাসনাত।

দেশে ফিরেছেন ১৩ জন বাংলাদেশি।

১২ জন্য প্রবাসীরা চট্টগ্রামে ফিরেছে। তাদের মধ্যে একজন বলে যে আমাদের যে আনন্দ আমরা মখে প্রকাশ করতে পারবোনা।

১২ জন্য প্রবাসীরা চট্টগ্রামে ফিরেছে। তাদের মধ্যে একজন বলে যে আমাদের যে আনন্দ আমরা মখে প্রকাশ করতে পারবোনা। তারা বলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ডঃ ইউনুস কারণে আমরা দেশে ফিরতে পেরেছি এবং আমরা আমাদের পরিবারের সাথে কথা বলতে পেরেছি। তারা এটাও বলে যে আমরা যখন বিদেশে ছিলাম তখন আমরা এই বন্যার সময় আমাদের পরিবারের সাথে কথা বলতে পারছিলাম না। 

আমি রাতের বিশেষ ক্ষমায় মুক্তি পাওয়া ১৪ জন দেশে ফিরেছেন তাদের সব সুযোগ সুবিধা দেওয়ার জন্য বলেন সমন্বয়ক সারজিস ও হাসনাত।

আমি রাতের বিশেষ ক্ষমায় মুক্তি পাওয়া ১৪ জন দেশে ফিরেছেন তাদের সব সুযোগ সুবিধা দেওয়ার জন্য বলেন সমন্বয়ক সারজিস ও হাসনাত।

সমন্বয়ক বলেন যে আমাদের প্রবাসী ভাইদেরকে যথেষ্ট সুযোগ সুবিধা হোক। তাদের কারণে আমাদের অর্থনৈতিক চাকা সচল থাকে। তাদেরকে যেন সব সুযোগ দেওয়া হোক এবং তারা বিদেশ থেকে দেশে আসার পর তাদের যেন কোন সমস্যা না হয় সে দিয়ে খেয়াল রাখা আমাদের উচিত এবং তাদের যে পাসপোর্ট অফিস সহ সব অফিসের সুযোগ সুবিয়ে দেয়া হোক সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে এবং তাদেরকে যে হয়রানি করা হয় এই হয়রানি যেন আর করা নাহ সেদিকে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করবে। 

গণভবন কে জাদুঘরে রুদ্ধিতে যাচ্ছে অন্তবর্তনকালীন সরকার।

গণভবন কে পরিদর্শন করে তিনজন উপদেষ্টা বলেন যে গণভবনকে জাদুঘরে রূপান্তর করবে। উপদেষ্টা এটাও বলে যে গণভবন জাদুঘর থাকবে জুলাই ও আগস্টের মাসের ছাত্র জনতা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতিগুলো এবং বাংলাদেশকে নতুনভাবে জয় করা স্মৃতিগুলো।।

গণভবন কে পরিদর্শন করে তিনজন উপদেষ্টা বলেন যে গণভবনকে জাদুঘরে রূপান্তর করবে। উপদেষ্টা এটাও বলে যে গণভবন জাদুঘর থাকবে জুলাই ও আগস্টের মাসের ছাত্র জনতা আন্দোলনের শহীদদের স্মৃতিগুলো এবং বাংলাদেশকে নতুনভাবে জয় করা স্মৃতিগুলো। উপদেষ্টা বলে যে আগের সরকার যে কাজ গুলো করেছে। তাদের পরিণতি যা হয় তা পুরো বিশ্বকে জানাতে হবে। উপদেষ্টারা অভিজ্ঞ জাদুঘর তৈরি মানুষের সাথে কথা বলবে এবং যারা বিদেশে রয়েছে জাদুঘর বিশেষজ্ঞ তাদের সাথে কথা বলবে। 


মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি