সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

শীতের সকাল এবং শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে।

 শীতের সকাল হলো কুয়াশা ভরা ঠান্ডা এক সকাল যেখানে চার দিকে শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা। মানুষের জীবনে শীতের কাল হলো এক আরামদায়ক কাল। এই সময় মানুষ কাজ কাম করতে চায় না। এই শীতে কালে মানুষের মনে এক অলসতা কাজ করে। যার কারণে মানুষ কাজ কাম করতে ভালো লাগে না। এই শীতের সকালে মানুষ ঘুম থেকে উঠে আসতে চায় না। যার কারণে তারা অনেক অলস হয়ে যায় এবং বিভিন্ন রোগে আক্রাত হয়।  শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো:  ১/ সর্দি ও কাশি হওয়া  ২/ গলায় কফ হওয়া  ৩/ নাক দিয়ে পানি পড়া  ৪/ হাতের চামড়া উঠে যাওয়া  ৫/ ঠোঁট ফেটে যাওয়া  ৬/ চুল কানি রোগ হওয়া  ৭/ হাত পা ব্যাথা হওয়া  এই ৭টি রোগ আমাদের কম বেশি সবার হয়ে থাকে। রোগ গুলো থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যা যা করতে হবে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো:  ১/ সচেতন হওয়া  ২/ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া ৩/ ঠান্ডা পানির পরিবর্তে গরম পানি ব্যবহার করা  ৪/ সর্দি,কাশি ও চুল কানি হওয়ার মানুষ থেকে দূরে থাকুন ৫/ একজনের কাপড় অন্য জন ব্যবহার না করা

দেশে ফিরেছেন সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারী।

 দেশে ফিরেছেন সাংবাদিক মুশফিকুল ফজল আনসারী।

এক দশক পর দেশে ফিরেছেন সাংবাদিক মুশাফিকুল ফজল আনসারী।

এক দশক পর দেশে ফিরেছেন সাংবাদিক মুশাফিকুল ফজল আনসারী। তিনি বিগত সরকার গণতন্ত্র আর মানবাধিকার অধিকারের কথা বলার কারণে তাকে লুকিয়ে থাকতে হয়েছিল। তিনি বলেন বিগত সরকার দানব হওয়ার কারণ ছিল গণমাধ্যম এর এবং তিনি এটাও বলেন নতুন বাংলাদেশ হবে গণতন্ত্র আর সাম্যের। তিনি যখন দেশে ফিরে দেশের সাংবাদিকদের সাথে কথা বলেন তখন তিনি বলেন আমি গণতন্ত্র আর মানবাধিকার অধিকারের জন্য কথা বলার কারনে এটা আমারা পরিবাররে জন্য বড় একটা কাল হয়ে দারিয়েছে। তিনি অনেকদিন ধরে তার মাকে দেখতে পারেনি এ কারণে। আবার তিনি এটাও বলেন যে তার বাড়ি চার পাশে বেড়া দিয়ে রেখেছিল অনেক আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী। দেশের পরিস্থিতি খারাপ কারণে তিনি দেশে আসার জন্য কোন পাসপোর্ট বা ভিসা পাচ্ছি না। তিনি এসে তার মা সাথে দেখা করেন। পূর্ববর্তী সরকার তার এই কথার কারণে তার মাকে লন্ডন থেকে সিলেটে আনা হয়েছে এবং তার বাবাকে লন্ডনে থাকতে হয়েছে। তিনি তার মা বাবাকে একসাথে দেখতে পাচ্ছে না পায় ৮-৯ বছর ধরে। সে তার মাকে দেখতে এসেছে এবং তার পরিবারের সবাইকে এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করতে হয়েছে। যারা তার পরিবারে চাকরি করে তাদেরকেও এই পরিস্থিতি শিকার হতে হয়েছে এবং তাকে দাওয়াত দেওয়া হয় গোয়েন্দা বাহিনীর সাথে চা খেতে। তিনি যে দেশের উন্নতি নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সাথে কথা বলেছেন। যুক্তরাষ্ট্রে বলেন বাংলাদেশ জনগণরা তাদের নিজের ভবিষ্যৎ নিজে গড়ে তুলবে। তারা তাদের নিজের উন্নতি বা দেশের জন্য কি ভালো হবে তা ভেবে দেশ গঠন করবে। কারণ তারা অনেক ত্যাগ শিকারে করে দুর্নীতিমুক্ত সরকারের কাছ থেকে এই দেশকে মুক্ত করেছে। তারা তাদের নিজের দেশকে গড়ে তুলতে পারবে বলে যুক্তরাজ্য এবং কোনো সমস্যা সাহায্য প্রয়োজন হলে এগিয়ে আসবে।
মুশাফিকুল ফজল আনসারী বলেন যে মানুষ মনে করে যে যুক্তরাজ্য তাদেরকে সাহায্য করেছে। কিন্তু না জনগণ তারা নিজের অধিকার আদায়ের জন্য আন্দোলন করে এবং তারা এদেশকে দুর্নীতিমুক্ত সরকার থেকে মুক্ত করেছে। 

মন্তব্যসমূহ

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি