শীতের সকাল হলো কুয়াশা ভরা ঠান্ডা এক সকাল যেখানে চার দিকে শুধু কুয়াশা আর কুয়াশা। মানুষের জীবনে শীতের কাল হলো এক আরামদায়ক কাল। এই সময় মানুষ কাজ কাম করতে চায় না। এই শীতে কালে মানুষের মনে এক অলসতা কাজ করে। যার কারণে মানুষ কাজ কাম করতে ভালো লাগে না। এই শীতের সকালে মানুষ ঘুম থেকে উঠে আসতে চায় না। যার কারণে তারা অনেক অলস হয়ে যায় এবং বিভিন্ন রোগে আক্রাত হয়। শীতের সময় যে যে রোগ গুলো হতে পারে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো: ১/ সর্দি ও কাশি হওয়া ২/ গলায় কফ হওয়া ৩/ নাক দিয়ে পানি পড়া ৪/ হাতের চামড়া উঠে যাওয়া ৫/ ঠোঁট ফেটে যাওয়া ৬/ চুল কানি রোগ হওয়া ৭/ হাত পা ব্যাথা হওয়া এই ৭টি রোগ আমাদের কম বেশি সবার হয়ে থাকে। রোগ গুলো থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য যা যা করতে হবে। তা একটি তালিকা তৈরি করা হলো: ১/ সচেতন হওয়া ২/ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন হওয়া ৩/ ঠান্ডা পানির পরিবর্তে গরম পানি ব্যবহার করা ৪/ সর্দি,কাশি ও চুল কানি হওয়ার মানুষ থেকে দূরে থাকুন ৫/ একজনের কাপড় অন্য জন ব্যবহার না করা
বাজারে চালের দাম বেড়েছে। যার কারণে মধ্যবিত্ত মানুষ অনেক সমস্যায় পরেছে। প্রতিটি চালের বস্তায় ১৫০ থেকে ২০০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। তার সাথে বয়লার মুরগির দামও বৃদ্ধি পেয়েছে। পন্যের দাম বৃদ্ধি হওয়ার ফলে নিম্নবিত্ত এবং মধ্যবিত্ত মানুষ প্রচুর আতঙ্ক মধ্যে রয়েছে। এমনেও বাজারে পন্যের দাম বেশি আবার তার উপরে চালের দাম বৃদ্ধি পেয়েছে তাহলে আমরা খাবকি বলে নিম্নবিত্ত মানুষরা। আবার মধ্যবিত্ত মানুষরা বলে ব্যবসায়িকরা পন্য দাম বাড়িয়ে দেয়। আর যখন ব্যবসায়িকদেরকে জিজ্ঞাসা করা হয় তখন তারা বলে ক্রয় বাজারে চালের দাম বেশি। এমনকি বয়লার মুরগির দামও অনেক বেশি। ১ কেজি বয়লার মুরগির দাম ১৮০ - ১৯৫ টাকা। প্রতি কেজিতে ১৫ থেকে ২০ টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে। এইভাবে যদি জিনিসের দাম বাড়ে তাহলে মানুষ খাবে কি।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন
Enter your comment